Skip to main content

Welcome to SMSH's Corner

Hello and welcome! I'm S M Saddam Hossain, a passionate writer and traveler, sharing my journey and experiences with the world. Here, you'll find a collection of my thoughts, stories, and insights on topics that matter to me and, hopefully, to you too.


What You Can Expect


Personal Stories:

Dive into my world as I share personal anecdotes, lessons learned, and the moments that have shaped who I am today.

Expert Insights:

Whether it's writer and traveler, I love to explore and discuss the latest trends, tips, and insights. Expect well-researched articles that not only inform but also inspire. 

Travel Adventures:

Join me as I explore new destinations, uncover hidden gems, and offer travel tips to make your adventures unforgettable.

Creative Pursuits:

From writing and photography to DIY projects, I indulge in a variety of creative activities. I'll share my creations and the inspiration behind them.

Life Musings:

Sometimes, it's about the little things. I ponder over life's big questions and small wonders, sharing reflections that resonate with everyday experiences.


Why Follow My Journey?

In a world overflowing with information, I strive to offer content that's genuine, thoughtful, and engaging. My blog is a space for like-minded individuals to connect, learn, and grow together. Whether you're here for inspiration, information, or just a friendly read, I'm glad to have you along for the ride. Thank you for stopping by, and I look forward to sharing this journey with you!

Warm regards, 

S M Saddam Hossain

Comments

Popular posts from this blog

আধুনিকতা ও বিবেক।

সময়টা ছিলো ০৮/১২/২০১৫ খ্রি: সকালে ঘুম থেকে উঠে শারীরিক অসুস্থ্যতার জন্য গিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। ডাক্তার দেখিয়ে হাটতে হাটতে বাসায় ফিরছিলাম। রুপশি বাংলা হোটেলের সামনে রাস্তার অপর পাশে পাম্পের এক কোনায় দেখলাম কিছু লোকের জটলা। আমি বরাবরই সন্দেহ প্রবন, উৎসুক প্রকৃতির ব্যাক্তি হওয়ায় ভিড় ঠেলে জটলার মধ্যে প্রবেশ করলাম। কোন এক ভদ্র ঘরের ৬০ উর্দ্ধ ব্যাক্তিকে ঘিরে কিছু লোক কিছু একটা বোঝানোর চেষ্টা করছে। পাশে দাড়িয়ে এক রিক্সাওলা আকুতি মিনতি বলছে -"স্যার আমার ভাড়াটা না দেন, আসল টাকাতো দিবেন"। আমি আরো উৎসুক হয়ে মনোনিবেশ করে বৃদ্ধের দিকে তাকাই একবার,জনতার দিকে তাকাই একবার আবার রিক্সাওলার দিকে তাকাই। ভদ্র লোকটার বয়সের ভারে চামড়া গুছিয়ে গেছে। ফর্সা চেহারার ৬০ উর্দ্ধ লোকটার পরনে ছিলো সাদা শার্ট, কালো ফুল প্যান্ট। আমি জনৈক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করলাম -"দাদা হইছেটা কি"? <script type="text/javascript"> atOptions = { 'key' : '52183264363c1353bf766b5445dc6bc8', 'format' : 'iframe', 'height'...

ভুল করেছি ছাত্র জীবনে ভালোবেসে পার্ট-২

  কেন  জানি মনে হল ওকে একা একা বাসায় যেতে দেওয়াটা ভাল দেখায় না, কারন আকাশ সুস্থ থাকলেতো ওকে নিয়েই যেত। যা হোক বিষয় টা ভালই লাগছিল আমার। কলি যতক্ষন না ফিরে ততক্ষনে আমি একটু পাশের দোকানে বসে চা বিড়ি পান করিগে। কলিকে দেখে আমার ভিতরে কেমন একটা হেঁচকা টান অনুভব করছি কেন জানিনা, জানার প্রয়োজনো নাই। মোটামোটি প্রায় ২টার সময় কলির কোচিং শেষ হবে। আমি বাধ্য অভিবাকের মত অপেক্ষা করতে লাগলাম। কলির কোচিং শেষ হয়েছে হয়তো দশ মিনিট হবে। আমার মনে ছিল না হঠাৎ ফোন বেজে উঠলো অপরিচিত নাম্বার রিসিভ করলাম। শুধু এটুকু বললো, " আমি চলে যাব? " বুঝলাম কলির ফোন। সবে মাত্র সিগারেটটা শেষ করেছি। ধুর কি ভাববে কলি পাশাপাশি বসলে তো গা দিয়ে সিগারেটের গন্ধ পাবে। নে বাবা কি করি। যা ভাবার ভাববে আমি কি কলির কিছু হই? আপন মনে ভাবনা এল। আবার ভাবলাম কি আবোল তাবোল ভাবছি। যা হোক কলির কাছে গেলাম, রিক্সা নিয়ে আকাশের বাসায় ফিরছিলাম। কোন কথা নাই আমার মুখে। কলি বললো- "আপনি সুন্দর মেয়েদের বেশি পছন্দ করেন তাই না?" আমি কিছুটা ভয় পেলাম, চারিদিকে তাকালাম রাস্তার কোন মেয়ের দিকে তাকালাম কি? কই না তাকাই নি। আমি বললাম,...

ভূল করেছি ছাত্র জীবনে ভালবেসে - পার্ট ১

ঘুম ভাংছে সকালের মিষ্টি রোদের আলো চোখে পরার মাধ্যমে। দাত ব্রাশ করে নাস্তা খেয়ে আমি ফোনটা হাতে নিয়ে আকাশকে ফোন দিলাম। ফোনোলাপ সেরে একটা ডাইরি হাতে নিয়ে ঝন্টু মামার চায়ের দোকানে আসি। আমি নিয়মিত এখানে এসে সকালে সিগারেট না পান করলে সকাল টাই শুভ হয়না। জানিনা কতটুকু সত্য। সকালের কাজ শেষ। শালার আকাশ ফালতুটা এখনো আসছেনা কেন। আবার একটা ফোন দিলাম "কিরে হারামি তরে না কইলাম জলদি আয়া পর ক্যামনে কি করেসাই বুজবার পারলাম না।" ওপাশ থেকে আওয়াজ এলো মিষ্টি মেয়েলি কন্ঠ " আকাশ ভাইয়া ফ্রেশ হচ্ছে আপনিকে?" বাশ একটা খাইলাম বটে। আমি জানি আকাশের কোন বোন নাই হালায় বাপের একমাত্র পুলা তয় হেইডা কে?। মেয়েটি- " আর শুনুন আকাশ ভাই হারামিনা কথাটা মনে রাখবেন, আপনারা শিক্ষিত মানুষ হয়ে রাস্তার লোকদের মত কথা বলেন কেন?" নে বাবা কি এমন দোশ করলাম আমিতো আমার বন্ধুরে কইছি হেয়েেছ ক্যাডা। যাকগা ঝারি খাওয়ার জা খেয়ে ফেলেছি কিছু না বলে ফোনটা কেটে দিলাম। সিগারেট আর চা আরেক বারের জন্য অডার দিয়ে ঝন্টু মামার দোকানের মাচায় বসলাম। কিছুসময় পরে ফোনটা বেজে উঠলো। ফোন রিসিভার করে বললাম " ঝন্টু মামার দোকানে আয়...

নির্ঘুম রাত শেষে দিনের আলো কবে আসবে?

অনেক হল, এবার বুঝি আপনার আমার পালা। আগে ছিল প্রতিটি রাত হয়তো নির্ঘুম যেত। কিন্তু এখন রাত দিন কোন সময়কে বিশ্বাস করতে পারবোনা। মনে হয় এই বুঝি ধারাল স্বশস্ত্র হয়ে আমার মন্ডুটাকে বিভৎসভাবে ধর থেকে আলাদা করে দিবে। আগে দেখেছি চোর ডাকাত তাদের কাজের জন্য রাতকে প্রাধন্য দিতো। গ্রামের মানুষদের রাত জেগে গ্রাম পাহারা দিতে দেখেছি, চোর ডাকাত যেন না আসে। কিন্তু এখন রাত দিন পাহাড়া দিতেও দেখায় যায়। ঐ যে সারিবদ্ধ লাশ কেন তারা কথা বলে না। তারা কফিনে বন্ধি, চিতায় জ্বলে, দাফনে মাটিচাপায় পড়ে থাকে। কিছু করার নাই। সুর্য উঠছে কিন্তু আলো দিতে পারছে না। মেঘের কালো ছায়ায় বন্ধি। আলোর দিশা পাবার আগে কালো মেঘেরা বন্ধি করে দিচ্ছে সেই সূর্যের আলো। কেন? উত্তর আপনারো নেই আমারো নাই। উত্তর নেই তা নয় হারিয়ে ফেলেছি মেঘকে সরিয়ে প্রকৃত আলোর সন্ধানে বের হওয়ার ক্ষমতা। হারিয়ে ফেলেছি সেই সাহস, যেটা পূজি করে বাশের লাঠি হাতে নিয়ে নেমেছিল বীর বাঙালী শত্রুকে মোকাবেলার জন্য। দেশের প্রতিটি মানুষ আজ মেঘের হাতে বন্ধী। মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাঁসে। সূর্য হেসে করবে কি? যদি মেঘকে সবাই ভয় পায়। মুক্তচিন্তাকরা পাপ মহা পাপ। কার...

বিদ্রহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর সমাধী।

গায়ে হলুদের মেহেদী ডিজাইন। Mehndi designs.